এক সময়ের জনপ্রিয় নায়িকা পূর্ণিমা আগে সিনেমায় নিয়মিত থাকলেও বর্তমানে তিনি নিয়মিত নন। বাংলা চলচ্চিত্রে তিনি উপহার দিয়েছেন অনেক সেরা ছবি। এক কথায় বলতে হয় বাংলাদেশের সিনেমা জগতে পূর্ণিমা ছিলেন একজন সফল জনপ্রিয় নায়িকা।
ছবিঃ সংগৃহিত |
কয়েকযুগ ধরে বাংলা সিনেমায় নিজের অভিনয় দিয়ে বাংলাদেশী সিনেমা প্রেমীদের মাতিয়ে রেখেছেন পূর্ণিমা। ভালোবাসা পেয়েছেন অনেক। কখনও কখনও উপস্থাপনা করে হাসিয়েছেন দর্শকদের। কিন্তু কয়েক বছর ধরে সিনেমা থেকে তিনি দূরে রয়েছেন কারণ বিয়ের পর পূর্ণিমাকে তার পরিবারকে নিয়েও ভাবতে হয়।
সিনেমা থেকে দূরে থাকার সময় পূর্ণিমা পুরোদমে পরিবার নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। পরিবারকে সময় দিতেন।
তবে পরিবারকে সময় দেওয়ার পাশাপাশি বর্তমানে পূর্ণিমা সিনেমা জগতে আবার ফিরে এসেছেন। দু’টি সিনেমাতে এখন সময় দিচ্ছেন। ছবি দুটির নাম ‘জ্যাম’ ও ‘গাঙচিল'।
পূর্ণিমার এই দুটি ছবিই নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামুল পরিচালনা করছেন। দুটি ছবির একটি ছবিতে পূর্ণিমার পাশাপাশি অভিনয় করছেন ফেরদৌস, আরিফিন শুভসহ। দুটি ছবিই মান্নার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান হতে তৈরী হচ্ছে।
তবে পরিবারকে সময় দেওয়ার পাশাপাশি বর্তমানে পূর্ণিমা সিনেমা জগতে আবার ফিরে এসেছেন। দু’টি সিনেমাতে এখন সময় দিচ্ছেন। ছবি দুটির নাম ‘জ্যাম’ ও ‘গাঙচিল'।
পূর্ণিমার এই দুটি ছবিই নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামুল পরিচালনা করছেন। দুটি ছবির একটি ছবিতে পূর্ণিমার পাশাপাশি অভিনয় করছেন ফেরদৌস, আরিফিন শুভসহ। দুটি ছবিই মান্নার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান হতে তৈরী হচ্ছে।
অন্য একটি ছবিতে নায়ক হিসেবে পূর্ণিমার পাশাপাশি অভিনয় করবেন ফেরদৌস। দুটি ছবির গল্প দারুন। গাংচিল ছবিতে ফেরদৌস অভিনয় করবেন এনজিও কর্মী হিসেবে আর পূর্ণিমা সাংবাদিক হয়ে। আশা করা যায় ছবি দুটি অনেক সুন্দর হবে।
সিনেমার পাশাপাশি পূর্ণিমা তার পরিবারকে যে সময় দেন তার মধ্যে মেয়ে আরশিয়ার সাথে কাটান সেরা মুহূর্ত। মেয়ে বড় হচ্ছে বিধায় দায়িত্বও বেড়েছে অনেক। স্কুলে ভর্তি হওয়ার পাশাপাশি মেয়েকে স্কুলে দেওয়া নেওয়া করেন পূর্ণিমা নিজেই। মেয়ের সাথে হাসিমাখা ভালোবাসার মুহূর্ত শেয়ার করেন বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।
ছবিতে ফুটে ওঠে মা মেয়ের ভালোবাসার খুনসুটি। দর্শকরাও মা মেয়ের এমন ভালোবাসার ছবি দেখে বিভিন্ন ভাবে উইশ করছেন। কেউ কেউ জানাচ্ছেন শুভ কামনা।
পূর্ণিমার ভালোলাগার সেরা মুহূর্ত শুধু তার মেয়েকে ঘিরে। পূর্ণিমা বলেন তিনি যখন তার মেয়ের হাসি মাখা মুখ দেখেন তার ভিতরের সকল দুঃখ,কষ্ট থাকলেও দূর হয়ে যায়। বলেন আরও অনেক কথা , বলেন আমার ঘরে আরশিয়া একটা পরী।
১৯৯৭ সালে পূর্ণিমার প্রথম চলচ্চিত্র মুক্তি পাই। ছবিটির নাম ছিল এ জীবন তোমার আমার। তখন পূর্ণিমা ক্লাস নাইনে পড়তেন। পূর্ণিমার প্রথম ছবিটি পরিচালনা করেছিলেন জাকির হোসেন রাজু। পূর্ণিমার চলচ্চিত্রে এই পরিচালকের মাধ্যমেই হাতেখড়ি।
সিনেমার পাশাপাশি পূর্ণিমা তার পরিবারকে যে সময় দেন তার মধ্যে মেয়ে আরশিয়ার সাথে কাটান সেরা মুহূর্ত। মেয়ে বড় হচ্ছে বিধায় দায়িত্বও বেড়েছে অনেক। স্কুলে ভর্তি হওয়ার পাশাপাশি মেয়েকে স্কুলে দেওয়া নেওয়া করেন পূর্ণিমা নিজেই। মেয়ের সাথে হাসিমাখা ভালোবাসার মুহূর্ত শেয়ার করেন বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।
ছবিতে ফুটে ওঠে মা মেয়ের ভালোবাসার খুনসুটি। দর্শকরাও মা মেয়ের এমন ভালোবাসার ছবি দেখে বিভিন্ন ভাবে উইশ করছেন। কেউ কেউ জানাচ্ছেন শুভ কামনা।
পূর্ণিমার ভালোলাগার সেরা মুহূর্ত শুধু তার মেয়েকে ঘিরে। পূর্ণিমা বলেন তিনি যখন তার মেয়ের হাসি মাখা মুখ দেখেন তার ভিতরের সকল দুঃখ,কষ্ট থাকলেও দূর হয়ে যায়। বলেন আরও অনেক কথা , বলেন আমার ঘরে আরশিয়া একটা পরী।
১৯৯৭ সালে পূর্ণিমার প্রথম চলচ্চিত্র মুক্তি পাই। ছবিটির নাম ছিল এ জীবন তোমার আমার। তখন পূর্ণিমা ক্লাস নাইনে পড়তেন। পূর্ণিমার প্রথম ছবিটি পরিচালনা করেছিলেন জাকির হোসেন রাজু। পূর্ণিমার চলচ্চিত্রে এই পরিচালকের মাধ্যমেই হাতেখড়ি।
এরপর একেক করে তার বহু চিনেমা মুক্তি পাই। অভিনয় করেছেন অনেক ভালো অভিনেতাদের সাথে। পূর্ণিমার সবথেকে সফল ছবিটা মুক্তি পাই ২০০৩ সালে।ছবিটি যৌথ প্রযোজনার ছিল। এখনও দর্শকদের মনে স্থান করে রয়েছে পূর্ণিমার এই মনের মাঝে তুমি এই ছবিটা। এই ছবিটির পর থেকে পূর্ণিমাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। একে একে বহু খ্যাতি অর্জন করেছেন তিনি।
তারপর পারিবারিক ভাবে বিয়ে করেন ২০০৭ সালে। বিয়ের সাত বছর পর প্রথম কন্যা সন্তানের মা হন পূর্ণিমা। আর মেয়ের নাম রাখেন আরশিয়া।
তারপর পারিবারিক ভাবে বিয়ে করেন ২০০৭ সালে। বিয়ের সাত বছর পর প্রথম কন্যা সন্তানের মা হন পূর্ণিমা। আর মেয়ের নাম রাখেন আরশিয়া।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন